কি এই থ্রি-জি
3G(3rd
generation mobile telecommunications) প্রযুক্তি নিয়ে
সংক্ষেপে বলতে গেলে, এটি হল টেলিযোগাযোগ বা মোবাইল কমিউনিকেশনের
একটি অত্যাধুনিক সংস্করন এবং একই প্রযুক্তির মধ্যে জিএসএম (GSM), ইডিজিই(EDGE),
ইউএমটিএস(UMTS)
ও
সিডিএমএ-২০০০ (CDMA-2000) প্রযুক্তি অন্তর্ভূক্ত রয়েছে। এই প্রযুক্তি
ব্যবহার করে মোবাইলের মাধ্যমেই উচ্চ
গতির ডাটা ট্রান্সফার, ভিডিও কনফারেন্স, উচ্চ গতির ওয়েব
ও ওয়াপ ইন্টারনেট ব্রাউজিং, ইন্টারনেটের
মাধ্যমে টিভি দেখা সহ আরো অনেক সুবিধা পাওয়া
সম্ভব। এছাড়াও 3G প্রযুক্তি ব্যবহার করে মোবাইলে গ্লোবাল পজিশনিং
সিস্টেমের মাধ্যমে ব্যবহারকারী বা কোন বস্তুর অবস্থান নির্নয় সম্ভব। 3G সমর্থিত মোবাইল সেটগুলোতে একজন ব্যবহারকারী
স্থির অবস্থায় ২ মেগাবিট/সেকেন্ড
এবং চলমান অবস্থায় ৩৮৪ কিলোবাইট/সেকেন্ড গতি পেতে পারেন।
আমাদের
দেশে বর্তমানে অনেকেই 3G সমর্থিত মোবাইল
সেট ব্যবহার করেছেন কিন্তু মোবাইল সেবাদাতা
প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রযুক্তি সীমাবদ্ধতার কারনে এর সকল ফিচার ব্যবহার
করতে পারছেন না। আশার কথা অবশেষে আমরা 3G প্রযুক্তিতে পথ চলতে যাচ্ছি।
যেভাবে থ্রি-জি এর
আবির্ভাব
বাণিজ্যিকভাবে প্রথম ২০০১ সালের ১লা
অক্টোবর জাপানের এন টি টি ডোকোমো কোম্পানি ফোমা নামে থ্রি-জি এর ব্যাবহার শুরু
করে। W-CDMA নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে প্রথম এই সেবা চালু করা হয়।
ইউরোপে এর ব্যাবহার শুরু করে UMTS network যার স্বত্বাধিকারি ছিল Manx Telecom পরে এর নাম করণ হয় British Telecom. তারাও W-CDMA প্রযুক্তি ব্যাবহার
করে।
সম্পূর্ণ বাণিজ্যিকভাবে ২০০২ সালের
জানুয়ারিতে থ্রি-জি এর প্রচলন করে দক্ষিণ কোরিয়ার SK Telecom এবং এরা
1xEVDO টাইপের নেটওইয়ার্ক ব্যাবহার করে।
আমেরিকাতে Monet Mobile Network থ্রি-জি এর ব্যাবহার শুরু করে কিন্তু কিছুদিন পরেই তারা তাদের সেবা
বন্ধ করে দেয়, পরবর্তীতে ২০০২ সালের জুলাইয়ে Verizon Wireless কোম্পানি
থ্রি-জি সেবা দিতে থাকে।
বাংলাদেশ ও
থ্রি-জি প্রযুক্তি
সমসাময়িক সময়ে 3G প্রযুক্তি নিয়ে বেশ আলোচনা হচ্ছে, ক্ষানিকটা বিলম্ব করে হলেও অবশেষে সরকার দেশে 3G লাইসেন্স দেবার ঘোষনা দিয়েছে। সে রকম বিস্তৃতভাবে না হলেও সরকারি মোবাইল অপারেটর টেলিটক বাংলাদেশে থ্রি-জি এর সূচনা করেছে। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশর মানুষের তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের হার বেশ ভাল। বেসরকারী মোবাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের অবকাঠামো দেশব্যাপি বিস্তৃত করেছে। গত দশকে বাংলাদেশে সড়ক ও নৌযোগাযোগ ব্যবস্থার যে উন্নয়ন হয়নি তার চেয়ে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন বেশি হয়েছে। এই টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা কাজে লাগিয়ে এবং 3G প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রথমেই বাংলাদেশের স্বাস্থ্য এবং শিক্ষা ব্যবস্থাকে উন্নত করা যেতে পারে। এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে ভারত 3G প্রযুক্তি ব্যবহার করে তাদের দেশে স্বাস্থ্য সেবার মান উন্নয়ন এবং তৃনমূল পর্যায়ে উন্নত স্বাস্থ্য সেবা দেয়ার কাজ শুরু করেছে। আমাদের দেশের স্বাস্থ্য সেবার মান তেমন ভাল না, সরকারী হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা ব্যবস্থার বেহাল দশা, পাশাপাশি মফস্বল এলাকায় চিকিৎসকদের তীব্র সংকট চলছে। তাই মফস্বল তথা গ্রামে বসবাসরত বিপুল সংখ্যক দরিদ্র জনগোষ্ঠির মাঝে উন্নত চিকিৎসা পৌছে দিতে প্রযুক্তির ব্যবহার অপরিহার্য হয়ে পরেছে। সময় এসেছে দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার আধুনিকায়ন করার।
দেশের সকল সরকারী ও বেসরকারী হাসপাতালগুলোকে একটা কেন্দ্রীয় কম্পিউটার নেটওর্য়াকের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। অধীকাংশ প্যাথলজী মেশিন কম্পিউটার দ্বারা পরিচালিত হয়; তাই এর ডাটাগুলো একটি নির্দিষ্ট সার্ভারে জমা রাখা যেতে পারে প্রয়োজন হলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক যেকোন স্থানে বসেই রোগীর ব্যবস্থাপত্র দিতে পারেন। এতে রোগীরা উন্নত স্বাস্থ্যসেবা পাবেন। সর্বোপরি আমাদের স্বাস্থ্যসেবাকে আধুনিক ডিজিটাল পদ্ধতির আওতায় নিয়ে আসতে হবে। 3G প্রযুক্তি ব্যবহার করে টেলিমেডিসিন ও কম্পিউটারইজড হাসপাতাল ম্যানেজমেন্ট পদ্ধতি তৈরি করা গেল দেশের স্বাস্থ্যসেবার মান অনেক উন্নত হতে পারে। শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ তথ্যপ্রযুক্তিকে গুরুত্ব দিচ্ছে। আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা যুগপোযোগী নয়। অনুন্নত শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য শিক্ষার্থীদের Critical Thinking Ability বা সীমাবদ্ধতার বাইরে এসে চিন্তা করার সক্ষমতা কমে গেছে। তা ছাড়া এ ব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের মধ্যে জানার বা শেখার আগ্রহ তৈরি করতেও যথেষ্ঠ নয়। ছাত্রছাত্রীদের শেখার পরিধী নিদির্ষ্ট একটা গন্ডির মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে। ইন্টারনেটের বিশাল জ্ঞানভান্ডার এবং ই-লার্নিং পদ্ধতি এ অবস্থার পরিবর্তন আনতে পারে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা উপকরন হিসেবে কম্পিউটার, ল্যপটপ ও ট্যবলেট পিসি বিতরন করা হচ্ছে। শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে তথ্যপ্রযুক্তির গুরুত্ব তাই সহজেই অনুমেয়। আমাদের দেশের অধিকাংশ স্কুল ও কলেজে কম্পিউটার পৌছে গেছে, শিক্ষার্থীরা ব্যক্তিগত পর্যায়ে ব্যবহার করতে না পারলেও সমষ্টিগতভাবে ব্যবহার করতে শুরু করেছে।
শুধুমাত্র দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগের অভাবে সম্পূর্ন সুবিধা এখনও পাওয়া যাচ্ছে না। 3G প্রযুক্তির ব্যবহার শুরুর মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান হবে বলে আশা করা হচ্ছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সল্পমূল্যে ল্যাপটপ ও ট্যাবলেট বিতরনের জন্য এখনই সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে।
ইন্টারনেটকে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরন হিসেবে ব্যবহার করতে হলে প্রচুর পরিমানে ই-কন্টেট দরকার যেগুলো মাতৃভাষায় হওয়া বাঞ্চনীয়। বাংলায় ই-কন্টেট ভান্ডার আমাদের দেশে এখনও তেমন তৈরি হয়নি। 3G প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের জ্ঞানভান্ডার সমৃদ্ধ করতে হলে বাংলা ভাষায় প্রচুর পরিমানে ই-কন্টেট প্রস্তুত করতে হবে। সরকারী ও বেসরকারী পর্যায়ে আরো অধিক পরিমানে বাংলা ভাষায় কন্টেট প্রস্তুতের জন্য কাজ করে যেতে হবে।
3G প্রযুক্তি অনেক ক্ষেত্রই ব্যবহার করা গেলেও সরকারীভাবে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য এই দুটি খাতকে অগ্রাধিকার দিয়ে সুদুরপ্রসারী পরিকল্পনা ও তা বাস্তবায়নে অগ্রাধিকার দেয়া উচিত। পাশাপাশি কর্তৃপক্ষকে লাইসেন্স দেবার পূর্বে কয়েকটি বিষয় বিবেচনা করা উচিত যেমন- দেশের সব অঞ্চল যেন দ্রুত এই সেবার আওতায় চলে আসে, শহর ও গ্রামের মধ্যে যেন প্রযুক্তি বৈষম্য সৃষ্টি না হয়। এছাড়াও যথসম্ভব কমমূল্যে এসেবা সকলের দুয়ারে যেন পৌছানো সম্ভব হয় সে ব্যাপারেও ভাবতে হবে। 3G প্রযুক্তি নিয়ে দেশের মানুষের আগ্রহের কমতি নেই, তারা যেন প্রস্তুত দ্রুত পরিবর্তনশীল প্রযুক্তি দুনিয়ার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে। আশা করি অতি শীঘ্রই বাংলাদেশের সব এলাকা ও জনগোষ্ঠীর এই প্রত্যাশা পূরণ হবে এই প্রত্যাশাই আজ এখানেই শেষ করছি।
সমসাময়িক সময়ে 3G প্রযুক্তি নিয়ে বেশ আলোচনা হচ্ছে, ক্ষানিকটা বিলম্ব করে হলেও অবশেষে সরকার দেশে 3G লাইসেন্স দেবার ঘোষনা দিয়েছে। সে রকম বিস্তৃতভাবে না হলেও সরকারি মোবাইল অপারেটর টেলিটক বাংলাদেশে থ্রি-জি এর সূচনা করেছে। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশর মানুষের তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের হার বেশ ভাল। বেসরকারী মোবাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের অবকাঠামো দেশব্যাপি বিস্তৃত করেছে। গত দশকে বাংলাদেশে সড়ক ও নৌযোগাযোগ ব্যবস্থার যে উন্নয়ন হয়নি তার চেয়ে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন বেশি হয়েছে। এই টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা কাজে লাগিয়ে এবং 3G প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রথমেই বাংলাদেশের স্বাস্থ্য এবং শিক্ষা ব্যবস্থাকে উন্নত করা যেতে পারে। এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে ভারত 3G প্রযুক্তি ব্যবহার করে তাদের দেশে স্বাস্থ্য সেবার মান উন্নয়ন এবং তৃনমূল পর্যায়ে উন্নত স্বাস্থ্য সেবা দেয়ার কাজ শুরু করেছে। আমাদের দেশের স্বাস্থ্য সেবার মান তেমন ভাল না, সরকারী হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা ব্যবস্থার বেহাল দশা, পাশাপাশি মফস্বল এলাকায় চিকিৎসকদের তীব্র সংকট চলছে। তাই মফস্বল তথা গ্রামে বসবাসরত বিপুল সংখ্যক দরিদ্র জনগোষ্ঠির মাঝে উন্নত চিকিৎসা পৌছে দিতে প্রযুক্তির ব্যবহার অপরিহার্য হয়ে পরেছে। সময় এসেছে দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার আধুনিকায়ন করার।
দেশের সকল সরকারী ও বেসরকারী হাসপাতালগুলোকে একটা কেন্দ্রীয় কম্পিউটার নেটওর্য়াকের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। অধীকাংশ প্যাথলজী মেশিন কম্পিউটার দ্বারা পরিচালিত হয়; তাই এর ডাটাগুলো একটি নির্দিষ্ট সার্ভারে জমা রাখা যেতে পারে প্রয়োজন হলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক যেকোন স্থানে বসেই রোগীর ব্যবস্থাপত্র দিতে পারেন। এতে রোগীরা উন্নত স্বাস্থ্যসেবা পাবেন। সর্বোপরি আমাদের স্বাস্থ্যসেবাকে আধুনিক ডিজিটাল পদ্ধতির আওতায় নিয়ে আসতে হবে। 3G প্রযুক্তি ব্যবহার করে টেলিমেডিসিন ও কম্পিউটারইজড হাসপাতাল ম্যানেজমেন্ট পদ্ধতি তৈরি করা গেল দেশের স্বাস্থ্যসেবার মান অনেক উন্নত হতে পারে। শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ তথ্যপ্রযুক্তিকে গুরুত্ব দিচ্ছে। আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা যুগপোযোগী নয়। অনুন্নত শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য শিক্ষার্থীদের Critical Thinking Ability বা সীমাবদ্ধতার বাইরে এসে চিন্তা করার সক্ষমতা কমে গেছে। তা ছাড়া এ ব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের মধ্যে জানার বা শেখার আগ্রহ তৈরি করতেও যথেষ্ঠ নয়। ছাত্রছাত্রীদের শেখার পরিধী নিদির্ষ্ট একটা গন্ডির মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে। ইন্টারনেটের বিশাল জ্ঞানভান্ডার এবং ই-লার্নিং পদ্ধতি এ অবস্থার পরিবর্তন আনতে পারে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা উপকরন হিসেবে কম্পিউটার, ল্যপটপ ও ট্যবলেট পিসি বিতরন করা হচ্ছে। শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে তথ্যপ্রযুক্তির গুরুত্ব তাই সহজেই অনুমেয়। আমাদের দেশের অধিকাংশ স্কুল ও কলেজে কম্পিউটার পৌছে গেছে, শিক্ষার্থীরা ব্যক্তিগত পর্যায়ে ব্যবহার করতে না পারলেও সমষ্টিগতভাবে ব্যবহার করতে শুরু করেছে।
শুধুমাত্র দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগের অভাবে সম্পূর্ন সুবিধা এখনও পাওয়া যাচ্ছে না। 3G প্রযুক্তির ব্যবহার শুরুর মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান হবে বলে আশা করা হচ্ছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সল্পমূল্যে ল্যাপটপ ও ট্যাবলেট বিতরনের জন্য এখনই সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে।
ইন্টারনেটকে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরন হিসেবে ব্যবহার করতে হলে প্রচুর পরিমানে ই-কন্টেট দরকার যেগুলো মাতৃভাষায় হওয়া বাঞ্চনীয়। বাংলায় ই-কন্টেট ভান্ডার আমাদের দেশে এখনও তেমন তৈরি হয়নি। 3G প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের জ্ঞানভান্ডার সমৃদ্ধ করতে হলে বাংলা ভাষায় প্রচুর পরিমানে ই-কন্টেট প্রস্তুত করতে হবে। সরকারী ও বেসরকারী পর্যায়ে আরো অধিক পরিমানে বাংলা ভাষায় কন্টেট প্রস্তুতের জন্য কাজ করে যেতে হবে।
3G প্রযুক্তি অনেক ক্ষেত্রই ব্যবহার করা গেলেও সরকারীভাবে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য এই দুটি খাতকে অগ্রাধিকার দিয়ে সুদুরপ্রসারী পরিকল্পনা ও তা বাস্তবায়নে অগ্রাধিকার দেয়া উচিত। পাশাপাশি কর্তৃপক্ষকে লাইসেন্স দেবার পূর্বে কয়েকটি বিষয় বিবেচনা করা উচিত যেমন- দেশের সব অঞ্চল যেন দ্রুত এই সেবার আওতায় চলে আসে, শহর ও গ্রামের মধ্যে যেন প্রযুক্তি বৈষম্য সৃষ্টি না হয়। এছাড়াও যথসম্ভব কমমূল্যে এসেবা সকলের দুয়ারে যেন পৌছানো সম্ভব হয় সে ব্যাপারেও ভাবতে হবে। 3G প্রযুক্তি নিয়ে দেশের মানুষের আগ্রহের কমতি নেই, তারা যেন প্রস্তুত দ্রুত পরিবর্তনশীল প্রযুক্তি দুনিয়ার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে। আশা করি অতি শীঘ্রই বাংলাদেশের সব এলাকা ও জনগোষ্ঠীর এই প্রত্যাশা পূরণ হবে এই প্রত্যাশাই আজ এখানেই শেষ করছি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন